মিলনে পুরুষের অধিক সময় নেওয়া পুরুষত্বের মুল যোগ্যতা হিসাবে গন্য হয়। যেকোন পুরুষ বয়সেরর সাথে সাথে মিলনের নানাবিধ উপায় শিখে থাকে। এখানে বলে রাখতে চাই – ২৫ বছরের কম বয়সী পুরুষ সাধারনত বেশি সময় নিয়ে মি’লন করতে পারেনা। তবে তারা খুব অল্প সময় ব্যাবধানে পুনরায় উত্তে’’জিত হতে পারে। ২৫ এর পর বয়স যত বাড়বে মি’লনে পুরুষ তত বেশি সময় নেয়। কিন্তু বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে পুনরায় ইরেকশান হওয়ার ব্যাবধানও বাড়তে থাকে।
এই পদ্ধতিটি আবিষ্কার করেছেন মাষ্টার এবং জনসন নামের দুই ব্যাক্তি। চেপে ধরা পদ্ধতি আসলে নাম থেকেই অনুমান করা যায় কিভাবে করতে হয়। যখন কোন পুরুষ মনে করেন তার বী’’র্য প্রায় স্থলনের পথে তখন সে অথবা তার স’ঙ্গী লি’ঙ্গের ঠিক গো’ড়ার দিকে অন্ড’কোষের কাছাকাছি লি’ঙ্গের নিচের দিকে যে রাস্তা দিয়ে মু’’ত্র,,বী’’র্য ব’হিঃর্গামী হয় সে শিরা,,মু’ত্রনা’লী কয়েক সেকেন্ডর জন্য চেপে ধরবেন।
চাপ ছেড়ে দেবার পর ৩০ থেকে ৪৫ সেকেন্ডের মত সময় বিরতী নিন। এই সময় লি’ঙ্গ সঞ্চা’লন বা কোন প্রকার যৌ’ন কর্যক্রম করা থেকে বিরত থাকুন। এ পদ্ধতির ফলে হয়তো পুরুষ কিছুক্ষনের জন্য লি’ঙ্গের দৃঢ়তা হারাবেন। কিন্তু ৪৫ সেকেন্ড পুর পুনরায় কার্যক্রম চালু করলে লি’ঙ্গ আবার আগের দৃঢ়তা ফিরে পাবে।
স্কুইজ পদ্ধতি এক মিল’নে আপনি যতবার খুশি ততবার করতে পারেন। মনে রাখবেন সব পদ্ধতির কার্যকারীতা অভ্যাস বা প্রাকটিস এর উপর নির্ভর করে। তাই প্রথমবারেই ফল পাওয়ার চিন্তা করা বোকামী হবে।
এ পদ্ধতি সম্পর্কে বলার আগে আমি আপনাদের কিছু বেসিক ধারনা দেই। আমরা প্র’স্রাব করার সময় প্রসা’ব পুরোপুরি নিঃস্ব’রনের জন্য অন্ড’কোষের নিচ থেকে পায়ু’পথ পর্যন্ত অঞ্চ’লে যে এক প্রকার খি’চুনী দিয়ে পুনরায় তলপেট দিয়ে চাপ দেই এখানে বর্নিত সংকোচন বা টে’নসিং পদ্ধতিটি অনেকটা সে রকম। তবে পার্থক্য হল এখনে আমরা খি’চুনী প্রয়োগ করবো – চাপ নয়।
এবার মুল বর্ননা – মিল’নকালে যখন অনুমান করবেন বী’র্য প্রায় স্থলনে’র পথে, তখন আপনার সকল যৌ’ন কর্যক্রম বন্ধ রেখে অ’ন্ডকোষের তলা থেকে পা’য়ু’পথ পর্যন্ত অঞ্চল কয়েক সেকেন্ডের জন্য প্রচন্ড শক্তিতে খিচে ধরুন। এবার ছেড়ে দিন। পুনরায় কয়েক সেকেন্ডের জন্য খিচুনী দিন। এভাবে ২/১ বার করার পর যখন দেখবেন বী’র্য স্থলনেরে চাপ,,অনুভব চলে গেছে তখন পুনরায় আপনার যৌ’ন কর্ম শুরু করুন।
সংকোচন পদ্ধতি আপনার যৌ’’ন মিলনকে দীর্ঘায়িত করবে। আবারো বলি, সব পদ্ধতির কার্যকারীতা অভ্যাস বা প্রাকটিস এর উপর নির্ভর করে। তাই প্রথমবারেই ফল পাওয়ার চিন্তা করা বোকামী হবে।
এ পদ্ধ’তিটি বহুল ব্যবহৃৎ। সাধারনত সব যুগল এ পদ্ধতির সহায়তা নিয়ে থাকেন। এ পদ্ধতিতে মিল’নকালে বী’র্য স্থ’লনের অবস্থানে পৌ’ছালে লি’ঙ্গকে বাহির করে ফেলুন অথবা ভিতরে থাকলেও কার্যকলাপে বিরাম দিন। এই সময় আপনি আপনাকে অন্য’মনস্ক করে রাখতে পারেন। অর্থ্যৎ সুখ অনু’ভুতি থেকে মনকে ঘুরিয়ে নিন।যখন অনুভব করবেন বীর্যে’র চাপ কমে গেছে তখন পুনরায় শুরু করতে পারেন।
বি’রাম পদ্ধতির সফলতা সম্পুর্ন নির্ভর করে আপনার অভ্যা’সের উপর। প্রথমদিকে এ পদ্ধতির সফলতা না পাওয়া গেলেও যারা যৌ’ন কা’র্যে নিয়মিত তারা এই পদ্ধতির গুনাগুন জানেন। মনে রাখবেন সব পদ্ধতির কার্যকারীতা অ’ভ্যাস বা প্রাকটিস এর উপর নির্ভর করে। তাই প্রথমবারেই ফল পাওয়ার চিন্তা করবেন না।
কোন অঙ্গটি মানব শরীরের জন্মের পর আসে আবার মৃ’ত্যুর আগে চলে যায়?