Breaking News
মেয়েরা শা'রীরিক সম্পর্কের সময় কী করলে বেশি খুশি হয়?

মেয়েরা শা’রীরিক সম্পর্কের সময় কী করলে বেশি খুশি হয়?

মেয়েরা শা’রীরিক সম্পর্কের সময় কী করলে বেশি খুশি হয়? এর উত্তরটি হল, এই বিষয়টি পারসন টু পারসন ভ্যারি করে। মেয়েরা শা’রীরিক সম্পর্কের সময় আসলে কী করলে বা কী কী কাজ করলে বেশি খুশি হয় সেটা প্রত্যেকের ক্ষেত্রে এক রকম না ও হতে পারে। কারণ, একেক মেয়ের যৌ’ন চা’হিদা, পছন্দ ও রুচি একেক রকম। প্রত্যেকটা মেয়ের যৌ’ন চা’হিদা ও রুচি ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে। আর এই বিষয়টা স্বামী বা পুরুষ পার্টনারকেই খুঁজে বের করে নিতে হয়। তারপরও আমি এখানে কিছু বিষয়ের কথা বলছি যেই কাজগুলো শা’রীরিক সম্পর্কের সময় করলে মেয়েরা বেশি খুশি হয়ে থাকে।

(১)শা’রীরিক সম্পর্কের সময় বেশ ভাল একটা সময় নিয়ে ফোরপ্লে করুন। হুটহাট তাড়াহুড়ো করে সরাসরি মিলনে লিপ্ত হবেন না। ক্রীড়া শুরু করার পূর্বে একটা দীর্ঘ সময় নিয়ে ধীরে ধীরে ফো’রপ্লে বা শৃঙ্গার করুন। অনেকক্ষণ আপনার সঙ্গীকে জড়িয়ে ধরে রাখুন এবং দীর্ঘ চু’ম্বনে লিপ্ত হন।

(২) আপনার নারী সঙ্গীর প্রশংসা করুন। শা’রীরিক সম্পর্কের সময় আপনি আপনার নারী সঙ্গীকে কি প্রবল ভাবে কামনা করছেন সেটি তাকে খুলে বলুন। আপনার নারী সঙ্গীর রূপ ও সৌন্দর্যের প্রশংসা করুন। আপনার স্ত্রী বা প্রেমিকার ঠোঁট, চোখ, নাক, কপাল বা চুল কিংবা তার শা’রীরিক দেহ কাঠামোর প্রশংসা করুন। তার বিশেষ অঙ্গের প্রশংসাও করুন। তার সৌন্দর্যে আপনি কি পরিমাণে মুগ্ধ ও বিমোহিত হয়ে আছেন সেটি তাকে বুঝিয়ে বলুন। মোটকথা, স্ত্রী বা প্রেমিকার শা’রীরিক রূপ-সৌন্দর্যের ভূয়সী প্রশংসা করুন, এতে মেয়েরা তাড়াতাড়ি টিজ্ড হয় এবং এই ধরনের প্রশংসা মেয়েরা খুব পছন্দ করে।

(৩)সময় বেশি করে বিভিন্ন ধরনের যৌ’ন উদ্দীপক রসালো আলাপ করুন এবং আপনার স্ত্রীর সাথে মিষ্টি মিষ্টি কথা বলুন। এটিও অনেক মেয়েরা ভীষণ পছন্দ করে এবং এতে তারা তাড়াতাড়ি টিজ্ড হয়ে উঠে। যেমন, বলতে পারেন, তোমাকে আজ স্বর্গের নারীদের থেকেও অনেক সুন্দর লাগছে বা তোমার ঠোঁট আজ আমার মিষ্টি কমলা, আমি একে চুষে চুষে খাব বা তোমার রূপ, সৌন্দর্য আজ আমি বেশ মজা করে উপভোগ করব কিংবা বলতে পারেন আজ সারা রাত তোমার সাথে কুস্তি খেলব ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের রসালো আলাপ বা প্রেমমূলক কথাবার্তা বলতে পারেন যা অনেক নারীই পছন্দ করে থাকে। তাছাড়া, ডার্টি টক বা অশ্লীল ভাষায়ও যৌন উদ্দীপক কথাবার্তা বলতে পারেন যা অনেক মেয়েই শারীরিক সম্পর্কের সময় তার স্বামী বা প্রেমিকের কাছ থেকে শুনতে চায়।

(৪) শা’রীরিক সম্পর্কের সময় আপনার স্ত্রী বা প্রেমিকার স্তন এবং নিতম্ব নিয়ে খেলা করুন। স্তন ও নিতম্বে বিভিন্ন ধরনের কলাকৌশল বা শৃঙ্গার প্রয়োগ করুন। স্তন মুখে নিয়ে ভালভাবে চুষুন, স্তনে হালকা বা মৃদুভাবে কামড় দিন বা স্তন মুখে নিয়ে কতক্ষণ কা’মড়ে ধরে রাখুন বা মুখে নিয়ে ভাল ভাবে চুষতে থাকুন, হাত দিয়ে ভাল ভাবে স্তন দলাদলি ও মর্দন করুন। তাছাড়া আপনার স্ত্রীর নিতম্বে খামচে ধরুন এবং ভাল করে শক্ত ভাবে নিতম্ব দলাদলি ও মর্দন করুন। মেয়েদের নিতম্ব পুরুষদের তুলনায় বেশ নরম ও মাংসবহুল হয়ে থাকে। তাই মিলনকালে পুরুষদের উচিত ভাল করে নিতম্ব মর্দন করা এবং সজোরে খামচে দেয়া। শা’রীরিক মিল’নকালে পুরুষ সঙ্গী কর্তৃক স্তন ও নিতম্বে শৃঙ্গার নারীরা বেশ পছন্দ করে থাকে। শুধুমাত্র স্তন ও নিতম্বে যথাযথ শৃঙ্গারের মাধ্যমে একজন নারীকে প্রায় আশি ভাগ কাবু করে ফেলা যায়। তাই বেশি পরিমাণে নিতম্ব ও স্তনে শৃঙ্গার করুন।

(৫)মি’লনের সময় আপনার স্ত্রীর নিতম্বে জোরে জোরে চড় দিন বা নিতম্বে আঘাত করুন। জ্বি, আপনি ঠিকই ধরেছেন, আমি এর কথাই বলছি, এই বিষয়টিও মেয়েরা বেশ পছন্দ করে থাকে এবং এতে তারা তাড়াতাড়ি টিজ্ড হয়ে উঠে। শা’রীরিক সম্পর্কের সময় আপনার স্ত্রীর নিতম্বে বেশ জোরে জোরে আঘাত করুন। স্কেল বা বেত দিয়ে নিতম্বে প্রহার করুন। তবে একেবারে খুব জোরে প্রহার করতে যাবেন না, এতে উত্তেজনা ও আনন্দ নষ্ট হয়ে যেতে পারে। কিছুটা আস্তে, কিছুটা জোরে এভাবে নিতম্বে আঘাত বা প্রহার করুন। এতে আপনার স্ত্রী তাড়াতাড়ি উত্তেজিত হয়ে উঠবেন। নিতম্বে বেত্রাঘাতের দ্বারা অনেক নারী তাড়াতাড়ি উত্তেজিত হয়ে উঠেন এবং অনেক নারী-ই এই কাজটি ভীষণ পছন্দ করেন। তাই নেট থেকে Spanking এর বিভিন্ন কলাকৌশল বা পদ্ধতি দেখে নিতে পারেন

(৬)মিলন শেষ হলে হুট করে আপনার স্ত্রী থেকে পৃথক হবেন না। তাকে কিছুক্ষণ জড়িয়ে ধরে রাখুন এবং আপনি যে খুব মজা করে তাকে উপভোগ করেছেন সেটি তাকে খুলে বলুন। এতেও মেয়েরা ভীষণ খুশি হয়ে থাকে।
আপাতত এই কাজগুলো করলেই নারীরা শা’রীরিক সম্পর্কের সময় বেশি খুশি হয়ে থাকে, তবে আরও অনেক কাজ বা পদ্ধতি থেকে থাকতে পারে যা নারীদের খুশি করতে পারে। তবে এটা পারসন টু পারসন ব্যতিক্রম হতে পারে।

Check Also

যে ৭টি কথা সন্তান কে প্রতিদিন একবার করে বলা উচিত

যে ৭টি কথা সন্তান কে প্রতিদিন একবার করে বলা উচিত!

আপনার সন্তানকে নিশ্চয়ই আপনি নিজের চাইতেও বেশি ভালোবাসেন। প্রত্যেকেই চান তার সন্তান বেড়ে উঠুক একজন …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!