আজ শনিবার সকালে ধানমন্ডিতে গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালে প্লাজমা সেন্টার উদ্বোধন করা হয়েছে। গণস্বাস্থ্যের প্লাজমা সেন্টারে প্রতিদিন ২৫ করোনামুক্ত রোগীর রক্ত থেকে প্লাজমা সংগ্রহ করা হবে।
সেন্টারের উদ্বোধনের আগে গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, কোভিড-১৯ বা করোনাভাইরাস বিভিন্ন রকম উপসর্গ সৃষ্টি করে। রোগ ভালো হলেও কাউকে খুব দুর্বল করে দেয়। এমন পরিস্থিতিতে প্লাজমা প্রদানের বিষয়টি আরও অনেক প্রচার হওয়া দরকার। তিনি বলেন, অধ্যাপক এম এ খানের নেতৃত্বে সারা বাংলাদেশে প্রতিটি জেলায় প্লাজমা সেন্টার হওয়া দরকার। তিনি বলেন, প্লাজমা দেওয়ার কতগুলো নিয়ম আছে। অত্যন্ত সায়েন্টিফিক নিয়ম মেনে সেন্টারে প্লাজমা নেওয়া হবে।
গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালে প্লাজমা সেন্টার উদ্বোধন করেন ডা. এম এ খান। ছবি: সংগৃহীত
গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালে প্লাজমা সেন্টার উদ্বোধন করেন ডা. এম এ খান। ছবি: সংগৃহীত
আজ শনিবার সকালে ধানমন্ডিতে গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালে প্লাজমা সেন্টার উদ্বোধন করা হয়েছে। গণস্বাস্থ্যের প্লাজমা সেন্টারে প্রতিদিন ২৫ করোনামুক্ত রোগীর রক্ত থেকে প্লাজমা সংগ্রহ করা হবে।
সেন্টারের উদ্বোধনের আগে গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, কোভিড-১৯ বা করোনাভাইরাস বিভিন্ন রকম উপসর্গ সৃষ্টি করে। রোগ ভালো হলেও কাউকে খুব দুর্বল করে দেয়। এমন পরিস্থিতিতে প্লাজমা প্রদানের বিষয়টি আরও অনেক প্রচার হওয়া দরকার। তিনি বলেন, অধ্যাপক এম এ খানের নেতৃত্বে সারা বাংলাদেশে প্রতিটি জেলায় প্লাজমা সেন্টার হওয়া দরকার। তিনি বলেন, প্লাজমা দেওয়ার কতগুলো নিয়ম আছে। অত্যন্ত সায়েন্টিফিক নিয়ম মেনে সেন্টারে প্লাজমা নেওয়া হবে।
হেমাটো অনকোলজিস্ট অধ্যাপক এম এ খান বলেন, প্লাজমা দুই পদ্ধতিতে সংগ্রহ করা হয়। ওটাকে প্লাজমাফেরিসস, যা করা হয় একটা মেশিনের সাহায্যে। সেটা ব্যয়বহুল ৩০ থেকে ৪০ লাখ একটা মেশিনের দাম। নমুনা সংগ্রহ করতে প্রায় ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা লাগে। আরেকটা পদ্ধতি হলো, করোনাভাইরাস থেকে সেরে ওঠা রোগীর রক্তের নমুনা থেকে প্লাজমা সংগ্রহ করা। এখানে সমস্যা হলো, একজন থেকে যে প্লাজমা সংগ্রহ করা হবে, তা শুধু একজনকে একবার দেওয়া যাবে।