পস্পরের জন্য সুখদায়ক বা স্যাটিস্ফায়িং একটী মি’ল’নের প্রথম শর্ত হচ্ছে আপনার পার্টনারের প্রতি শ্রা’ওদ্ধাশীল হওয়া। আপনি যে আন্নদ পাচ্ছেন সেও ততটুকূ আনন্দ পাচ্ছেন কী না তা যখন আপনি নিশ্চিত করতে উতসাহিত হবেন, তখনই মি’লন আপ্সে আপ স্যাটিস্ফায়িং হবে।স’ঙ্গি’নীর সাথে খাচড়া খাচড়া প্যাঁচাল আরম্ভ করুন।স’ঙ্গি’নী এমন হাসি দিবে যে তত্ক্ষণাত্ আপনার সে’ক্স উঠে যাবে।অতঃপর আপনি স’ঙ্গি’নীকে বলুন যে,আপনার খুব ঘুম পাচ্ছে বিধায় আপনি আজ রাতে আর কিছুই করতে পারবেন না।দেখবেন আপনার স’ঙ্গি’নী রাগ করে আপনাকে সে’ক্স শিখিয়ে দিয়ে তবেই ক্ষান্ত হপে!!সম্ভোগের আগে স্বামীর কর্তৃব্য
১। পতির কর্তব্য হলো, পত্নীকে প্রিয়তমা জ্ঞানে বা স’ত্যিকারের ধর্মপত্নী জ্ঞানে নিজের তৃপ্তির সঙ্গে সঙ্গে তারও দৈ’হিক ও মা’নসিক তৃ’প্তি বিধান করা। নিজের কামনা প’রি’তৃপ্ত করাই সম্ভোগের একমাত্র লক্ষ্য হওয়া উচিত নয়।২। কোন প্রকার বল প্রয়োগ করা আদৌ বাঞ্ছনীয় নয়। একথা মনে রাখতে হবে।
৩। চু’ম্বন, আ’লিঙ্গন, নিপীড়ন ইত্যাদি নানাভাবে স্ত্রী’র মনে পূর্ণ কামাব জাগিয়ে তারপর তার সঙ্গে স’হ’বা’সে রত হওয়া প্রতিটি পুরুষের কর্তব্য।৪। নারী ধীরে ধীরে আ’ত্ন’সমর্পণ না করা পর্যন্ত তার সঙ্গে কখনও লি’প্ত হওয়া উচিত নয়।
৫। না’রী কখনও নিজের যৌ’ন উ’ত্তে’জ’নাকে মুখে প্রকাশ করে না। তবে সেটা অনেকটা লক্ষণ দেখে বুঝে নিতে হয়।৬। না’রীর কর্তৃব্য সর্বদা পতির প্রতি শ্র’দ্ধা ও ভালবাসার ভাব ফুটিয়ে তোলা।
৭। পতিকে ঘৃণা করা, তাকে নানা কু-কথা ইত্যাদি বলা কখনই উচিত নয়। স’হ’বাসের অনিচ্ছা থাকলে তা তাকে বুঝিয়ে বলা উচিত। ঘৃ’ণা বা বিরক্তিসূচক তিরস্কার করা কখনও উচিত নয়। এতে প’তির মনে দুঃখ ও বিরক্তি জাগতে পারে।৮। নারীর কর্তৃব্য স্বামীর চু’ম্বন, দংশন ও আ’লি’ঙ্গনের প্রতিউত্তর দেওয়া।
৯। না’রীর পূর্ণ কামভাব জাগলে প’তিকে কৌশলে তা বুঝিয়ে দেওয়া উচিত।১০। না’রীর উ’ত্তে’জনা ধীরে ধীরে আসে-আবার তা ধীরে ধীরে তৃ’প্ত হয়। পুরুষের উ’ত্তে’জনা আসে অকস্মাত্ আবার তা অকস্মাত্ শেষ হয়। তাই না’রীর পূর্ণ কামভাব না জাগিয়ে সঙ্গমে মি’লিত হলে নারী পূর্ণ তৃ’প্তি পেতে পারে না।এরকম করা রি’ধিবিরুদ্ধৃ। এতে নারী পূর্ণ তৃ’প্তি পায় না- এর জন্যে সে পর-পুরুষ পর্যন্ত গমন করতে পারে। দাম্পত্য জীবনে অনেক বিপর্যয় এর জন্যে আসতে পারে।