Breaking News
রাতের ছোট্ট একটা কাজ চিরতরে মুছে দিবে মুখের দাগ

রাতের ছোট্ট একটা কাজ চিরতরে মুছে দিবে মুখের দাগ

আমরা অনেককে দেখেছি যাদের চেহারা অনেক সুন্দর তবে পুরো চেহারা বিশ্রী সব কালো দাগে ভরা। তাদের চোখের নীচে, গালে, কপালে রয়েছে অপ্রত্যাশিত কালো দাগ। ফলে তার সুন্দর চেহারার সৌন্দর্য ফুটে উঠেনা। সাধারণত ব্রণ, ফুসকুড়ি সেরে উঠার পর মুখের ত্বকে এই ধরনের কালো দাগ রেখে যায়।

যাদের এইসব কালো দাগ রয়েছে তারা নিশ্চয় এইসব দাগে বিশ্রী লাগার কারণে হীন্যমন্যতায় ভুগছেন।কিন্তু রাতের ছোট্ট একটা রুপচর্চা আপনার মুখের এই কালো দাগ চিরতরে মুচে দিবে। আসুন জেনে নিয়। মুখের দাগ দূর করতে ব্যবহার করুণ লেবু।, লেবু প্রাকৃতিক ব্লিচ হিসাবে কাজ করে। তবে লেবু এই রূপচর্চাটি কেবল রাতের বেলায় করতে হবে এই কারণে যে সূর্যের আলো আপনার ত্বকে রিঅ্যাকশন করতে পারে। রাতের বেলায় রূপচর্চাটি করলে সূর্যের আলো বা গরমে ত্বকের ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা নেই এবং ত্বক সম্পূর্ণ ৮-১০ ঘণ্টা পাচ্ছে দাগ দূর করার জন্য। পদ্ধতি: দুটি পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন আপনি। যদি আপনার ত্বক হয়ে থাকে স্বাভাবিক, তাহলে মাত্র ৫ মিনিটের একটি কাজ করতে হবে আপনাকে। যদি শুষ্ক বা সেনসিটিভ হয়ে থাকে, তাহলে সময় লাগবে ৩০ মিনিট।

প্রথমে মুখ খুব ভালো করে পরিষ্কার করে নিন। ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে তোয়ালে দিয়ে মুছে নিন।এরপর যদি আপনার ত্বক স্বাভাবিক বা তৈলাক্ত হয়, তাহলে তাজা পাকা লেবুর রস (যে লেবু পেকে হলদে হয়ে গেছে, অর্থাৎ লেমন) সরাসরি মুখের কালো দাগে লাগিয়ে নিন। লেবুর রসের সাথে সামান্য মধুও মিশিয়ে নিতে পারেন। তারপর শুকাতে দিন। এবং লেবুর রস মুখে নিয়েই ঘুমিয়ে যান। স্বাভাবিক বা তৈলাক্ত ত্বকে কোন সমস্যা হবে না। সকালে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে মুখ মুছে নিন। আর যদি শুষ্ক বা সেনসিটিভ ত্বক হয়, তাহলে পাকা লেবুর রসের সাথে মুলতানি মাটি ও মধু মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণ ধোয়া মুখে লাগিয়ে ৩০ মিনিট রাখুন। তারপর ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত ব্যবহারে ত্বকের কালো দাগ মিলিয়ে যাবে।
তবে মনে রাখতে হবে যে, ত্বকে লেবুর রস দেয়ার পর যদি কোন রকম অস্বস্তি অনুভব করেন, তাহলে অবিলম্বে মুখে ধুয়ে ফেলুন এবং পুনরায় ব্যবহার করবেন না। এভাবে রাতেরবেলায় কিছুটা সময় খরচ করে ছোট্ট এই রুপচর্চাটি করে দেখুন দেখবেন আপনার মুখের কালো দাগ চিরতরে হারিয়ে গেছে। আপনি ফিরে পাবেন আপনার হারানো সৌন্দর্য।

Check Also

সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান কচি বাঁশ।

সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান কচি বাঁশ।

প্রচলিত জনপ্রিয় ধারার একটি শব্দ বাঁশ। একে অপরকে ক্ষতি করার ক্ষেত্রে অথবা উপহাস করার ছলে …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!